ট্রাম্প হামাসকে হুমকি দিয়ে বলেছেন, “হামাস বহু বছর ধরে মধ্যপ্রাচ্যে একটি নৃশংস ও সহিংস হুমকি হয়ে রয়েছে! তারা অনেক মানুষকে হত্যা করেছে এবং অনেকের জীবনকে অসহনীয় করে তুলেছে। যার চরম পরিণতি হলো ইসরায়েলে ৭ই অক্টোবরের গণহত্যা। এই হামলায় শিশু, নারী, বৃদ্ধ, এবং অসংখ্য তরুণ-তরুণী ও বালক-বালিকাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে, যারা তাদের ভবিষ্যৎ জীবন একসাথে উদযাপন করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। সভ্যতার ওপর ৭ই অক্টোবরের এই হামলার প্রতিশোধ হিসেবে, ইতোমধ্যে ২৫ হাজারের বেশি হামাস “সৈন্য” নিহত হয়েছে। বাকিদের বেশিরভাগই সামরিকভাবে অবরুদ্ধ এবং চারপাশ থেকে ফাঁদে আটকা পড়েছে।”
তিনি আরও বলেছেন, “এখন শুধু আমার “হ্যাঁ” বলার অপেক্ষা, আর মুহূর্তেই হামাসের বাকি যোদ্ধাদের জীবন নিভে যাবে। আর বাকি যারা, আমরা জানি আপনারা কোথায় আছেন এবং কে আপনারা, আপনাদের খুঁজে বের করা হবে এবং হত্যা করা হবে। নিরপরাধ ফিলিস্তিনিদের আমি অনুরোধ করছি এই মৃত্যু উপত্যকা অবিলম্বে ত্যাগ করে গাজার নিরাপদ অঞ্চলে চলে যান। আপনাদের জন্য যারা অপেক্ষা করছেন তারা আপনাদের ভালো যত্ন নেবেন।”
জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার দাবি জানিয়ে ট্রাম্প বলেছেন, “এখনই জীবিত ও মৃত সব জিম্মিকে মুক্তি দিন। ওয়াশিংটন সময় রোববার সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে হামাসকে অবশ্যই যুদ্ধবিরতির চুক্তি সম্পন্ন করতে হবে। প্রতিটি দেশ এতে স্বাক্ষর করেছে! এই শেষ সুযোগের চুক্তি যদি না হয়, তাহলে হামাসের বিরুদ্ধে এমন ভয়াবহ নরক নেমে আসবে যা কেউ আগে দেখেনি। যেকোনো মূল্যেই হোক, মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি আসবেই।”